নারী শিক্ষা(Women's Education)

এই অ্যাপস্ টিতে রয়েছে :

জ্ঞানার্জনের কোনো বিকল্প ইসলামে নেই। সুতরাং ইসলাম জ্ঞানের আলোকবর্তিকা দিকে দিকে ছড়িয়ে দিতে শুরু করে। ফলে ইসলাম জ্ঞান-বিজ্ঞানে অগ্রসর হতে থাকে। ইসলামের প্রাথমিক যুগে জ্ঞানচর্চার যে প্রবাহ শুরু হয়, নারীরাও সেখানে শামিল হয়েছিল। পরবর্তীতে আববাসীয় ও উমাইয়্যা যুগে নারী শিক্ষার ব্যাপক প্রসার ঘটে।

ইসলাম নারী-পুরুষের মধ্যে কোনো পার্থক্য না করে উভয়কে সমভাবে জ্ঞানার্জনের আদেশ দিয়েছে। কুরআনের নির্দেশও তাই। কুরআন সকল পাঠককেই আদেশ করছে পড়তে, চিন্তা-গবেষণা করতে, অনুধাবন করতে[4], এমনকি বিশ্ব প্রকৃতির মাঝে লুক্কায়িত বিভিন্ন নিদর্শন থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে। নবীর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কাছে প্রথম যে ওহী নাযিল তার প্রথম শব্দ ছিল ‘ইকরা’ অর্থাৎ পাঠ কর। এখানে স্ত্রী-পুরুষ সকলকেই পাঠ করতে বলা হয়েছে। সুতরাং জ্ঞানার্জন শুধুমাত্র পুরুষের জন্য সীমাবদ্ধ করা হয়নি, পুরুষের মত নারীকেও জ্ঞানার্জনের পূর্ণ অধিকার দেয়া হয়েছে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর জন্য জীবনব্যাপী জ্ঞানের সাধনা করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাই আমাদের উচিত সর্বদা জ্ঞানার্জনে ব্রতী থাকা। এমনকি তিনি ক্রীতদাসীদেরকেও শিক্ষার সুযোগ দেয়ার নির্দেশ দান করেছেন। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলেই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বক্তৃতার আসরে যোগ দিতেন। বদর যুদ্ধে বন্দীদের শর্ত দেয়া হয়েছিল যে, তাদের মধ্যে যে কেউ দশজন মুসলিমকে বিদ্যা শিক্ষা দিবে তাদের প্রত্যেককেই বিনা মুক্তিপণে ছেড়ে দেয়া হবে।

ইসলামে পার্থিব শিক্ষা লাভ করার জন্য নারীকে শুধু অনুমতিই দেয়া হয়নি; বরং পুরুষের শিক্ষা-দীক্ষা যেমন প্রয়োজন মনে করা হয়েছে, নারীদের শিক্ষা-দীক্ষাও তদ্রূপ মনে করা হয়েছে। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা এবং অন্যান্য উচ্চ শিক্ষিতা মহিলারা শুধু নারীদের নয়, পুরুষদেরও শিক্ষয়িত্রী ছিলেন। সাহাবী, তাবে‘য়ী এবং প্রসিদ্ধ পণ্ডিত তাঁদের নিকট হাদীস, তাফসীর ও ফিকহ শাস্ত্র অধ্যয়ন করতেন। অতএব, শিক্ষা ক্ষেত্রে ইসলাম নারী-পুরুষের মধ্যে কোনো পার্থক্য করে নি। উভয়ের অধিকার সমান।

ইসলামে ধর্মীয় ও পার্থিব শিক্ষা লাভ করার জন্য নারীকে শুধু অনুমতিই দেওয়া হয়নি; বরং পুরুষের শিক্ষা-দীক্ষা যেমন প্রয়োজন মনে করা হয়েছে, নারীদের শিক্ষা-দীক্ষাও তদ্রূপ প্রয়োজন মনে করা হয়েছে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে পুরুষগণ যেমন দ্বীনি ও নৈতিক শিক্ষা লাভ করত, নারীগণও তদ্রূপ করত। নারীদের জন্য সময় নির্ধারিত করা হত এবং সেই সময়ে তারা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট হতে শিক্ষালাভের উদ্দেশ্যে উপস্থিত হত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর স্ত্রীগণ, বিশেষ করে আয়েশা সিদ্দীকা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা শুধু নারীদের নয় পুরুষদেরও শিক্ষয়িত্রী ছিলেন। তাঁর নিকট হতে বড় বড় সাহাবী ও তাবে‘য়ীগণ হাদীস তাফসীর ও ফিকহ্ শিক্ষা করতেন। সম্ভ্রান্ত লোকদের তো কথাই নেই, দাস-দাসীদের পর্যন্ত শিক্ষা দান করার জন্য নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আদেশ করেছেন।

وهذا يشمل التطبيقات في:

ليس هناك بديل للتعلم في الإسلام. وهكذا بدأ الإسلام ينتشر نحو ضوء المعرفة. ونتيجة لذلك، فإن الإسلام هو للمضي قدما في العلم والمعرفة. تدفق المعرفة يبدأ الفترة المبكرة من الإسلام، وأدرجت النساء هناك. وفي وقت لاحق، خلال التوسع العباسية والأموية هائل من تعليم المرأة.

الإسلام لا يجعل أي فرق بين الرجال والنساء على حد سواء على قدم المساواة إلى المعرفة. ذلك الأمر من القرآن الكريم. وأمر جميع القراء لقراءة القرآن، ويعتقد لدراسة وفهم، [4]، بل والعالم الخفي للطبيعة أن نتعلم من مجموعة متنوعة من الأنماط. أول أنزل على النبي الرسول، كانت أول كلمة له "اقرأ"، أي القراءة. سئل المرأة الجميع للقراءة. حتى لا يقتصر فقط على الرجال والتعلم، والنساء مثل الرجال، وقد أعطيت الحق في المعرفة. وقد أمر النبي السعي مدى الحياة من المعرفة لكل مسلم ومسلمة ل. وينبغي أن يكون التعلم دائما المبتدئ. وقد أعطى أوامر للعبد والتعليم. لكل ما يقال من كلا الجنسين للانضمام إلى النبي. وكان بدر حالة من السجناء، والتي من شأنها أن أيا منها لا يعلم عشرة تقاليد المسلمين، كل واحد منهم سيترك دون muktipane.

لم يسمح الإسلام لزيارة النساء في العالم على التعلم؛ ولكن كان يعتقد الرجل أن من الضروري التعليم وتعليم المرأة الذي ينبغي القيام به. وذكرت "وغيرها من النساء تدريب عالية يسر، وليس فقط النساء والرجال، وكان عشيقة. رفيق، tabeyi وباحث بارز في الحديث، التفسير والفقه استخدامها لدراسة الكتاب المقدس. ولذلك، كان التعليم لا فرق بين الرجل والمرأة في الإسلام. ولكل منهما حقوق متساوية.

في الإسلام، ويسمح للنساء فقط للحصول على التعليم الديني والدنيوي لا معين؛ ولكن كان يعتقد الرجل أن تكون ضرورية مثل التعليم، وتعليم المرأة ضروري جدا. النبي التعليم الديني والأخلاقي للرجل في أن تلقى هكذا فعل الإناث. كان من المقرر النساء، وعهد النبي، فإنها تأتي لتتعلم منها. زوجة النبي عائشة Siddika خصوصا سلطة الرجال، كانت عشيقة ليس للمرأة يسر مع الزيارة التي قامت بها. أصحابه من التعليق العظيم والحديث والفقه تعلم tabeyigana. وأتساءل الناس محترم، عبيد النبي قد أمر أن تعطي.